হোম>
ক্যান্সার ডায়াগনোসিস>
ফুসফুস ক্যান্সার নির্ণয়ের পরীক্ষা>

ফুসফুস ক্যান্সার নির্ণয়ের পরীক্ষা

  ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণগুলোর সাথে অন্য কিছু রোগের লক্ষনের মিল থাকায় রোগীরা অনেক ক্ষেত্রেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন এবং নিশ্চিত না হওয়ায় চিকিৎসা গ্রহনে দেরি করে ফেলেন। ফলে ডায়াগনোসিস করার সময় দেখা যায় ক্যান্সার ইতিমধ্যে মধ্যে বা পরিণত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে এবং তখন ভাল কোন চিকিৎসা দেওয়াও সম্ভব হয়না। এই বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য এবং উপযুক্ত সময়ে চিকিৎসা গ্রহনের জন্য সঠিক পরীক্ষা করানোর প্রয়োজন। একারণেই ফুসফুস ক্যান্সারের ডায়াগনোসিস পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যাতে কোন লক্ষণ দেখা মাত্রই দ্রুত চিকিৎসা গ্রহন করা যায়।
  
  ১. চেস্ট এক্সরেঃ এই পরীক্ষাটি প্রথমেই করা হয়। কেন্দ্রীয় ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে এক্সরে এর মাধ্যমে কিছু বোঝা যায় না। তবে ক্যান্সার শ্বাসনালীতে বাধার সৃষ্টি করলে অথবা টিউমার ফুসফুসের অন্য টিস্যু গুলোতে ছড়িয়ে পড়লে এবং মেটাস্টাসিস হয়ে গেলে সেক্ষেত্রে এক্স-রে এর মাধ্যমে বোঝা যায়।
  
  ২. সি.টি. স্ক্যানঃ এক্সরে এর মাধ্যমে টিউমার সনাক্ত করা না গেলে অথবা কোন অস্পস্ততা থাকলে সেক্ষেত্রে চিকিৎসকরা সি.টি. স্ক্যান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সি.টি. স্ক্যান, রঞ্জনরশ্মি ব্যবহার করে কম্পিউটারের সাহায্যে বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে শরীরের চিত্র গ্রহন করে। সাধারন এক্সরে এর তুলনায় সি.টি. স্ক্যান এর সাহায্যে আরও পরিষ্কার ভাবে টিউমার বোঝা যায়। এছাড়াও এটি প্রাথমিক পর্যায়ের অনেক লুকায়িত ও সূক্ষ্ম টিউমারকেও সনাক্ত করতে পারে যা সাধারন এক্সরে পারে না। মস্তিস্কে ক্যান্সার ছড়িয়েছে কিনা তা জানার জন্য ব্রেইন সি.টি. স্ক্যান ও করা হয়।
  
  ৩. এম.আর.আইঃ এটিও অনেক পরিস্কারভাবে টিউমার সনাক্ত করতে পারে এবং টিউমারের পরিব্যপ্তি কতটুকু ও ব্লাড ভেসেল এর সাথে এর সংযুক্তি আছে কিনা তাও নির্ণয় করতে পারে।  তবে ফুসফুসে ক্ষত বেশী হলে সেক্ষেত্রে সি.টি. স্ক্যান অধিক কার্যকর।
  
  ৪. পেট স্ক্যানঃ এর সাথে সাধারন সি.টি. স্ক্যান এর পার্থক্য হল এটি টিস্যুর বিপাকীয় পদ্ধতি নির্ণয় করতে সাহায্য করে। টিউমার টিস্যু গুলো সক্রিয়ভাবে বাড়ছে কিনা এবং সেল গুলো কি ধরনের তা পেট স্ক্যান এর মাধ্যমে জানা যায়।
  
  ৫.প্যাথলজি এক্সামিনেশনঃ ফুসফুস ক্যান্সার সনাক্ত করার পর বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার উপর এর প্রকৃত চিকিৎসা ব্যবস্থা নির্ভর করে। একেত্রে থুতু পরীক্ষা, ফাইবার অপটিক ব্রঙ্কস্কোপির মাধ্যমে ব্রাশ বায়প্সি এবং অন্যান্য প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সারের নমুনা পরীক্ষা করে বিস্তারিত জানা যায়।
scrollTop

কান্সারের ধরণ

গর্ভাশয়ের ক্যান্সার
পাকস্থলীর ক্যান্সার
বাকযন্ত্রের কান্সার
খাদ্যনালীর ক্যান্সার
পাকস্থলির ক্যান্সার
মস্তিস্কের ক্যান্সার
লিভার কান্সার
হাড়ের ক্যান্সার
স্কীন ক্যান্সার
যোনি ক্যান্সার
পিত্তকোষ
প্রোস্টেট ক্যান্সার
লিম্ফোমা
অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার
এন্ডওমেটরিয়াল ক্যান্সার
থাইরয়েড ক্যান্সার
পিত্তনালীর ক্যান্সার
মুখের ক্যান্সার
কিডনি ক্যান্সার
একাধিক মেলোমা
জিহ্বা ক্যান্সার
মূত্রাশয় ক্যান্সার
ডিউড্রেনাল ক্যান্সার
সফট টিস্যু ক্যান্সার
অ্যাড্রেনাল ক্যান্সার
Nasopharyngeal ক্যান্সার
testicular ক্যান্সার
লিউকেমিয়া
মলদ্বারে ক্যান্সার
চোখের কান্সার
মলাশয় ক্যান্সার
ফুসফুস কান্সার

প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি
জাদুকরী স্টিম সেল
গ্রীন কেমোথেরাপি-ক্যান্সার চিকিৎসায় এক অনন্য সংযোজন
পেট/সিটিঃ চিত্রের সাহায্যে কোষের বিপাক প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের একটি প্রযুক্তি যার মাধ্যমে
টার্গেটেড জীন থেরাপিঃ ক্যান্সার নিরাময়ের একটি নতুন চিকিৎসা
ফোটন নাইফ : ত্রিমাত্রিক কনফর্মাল রঁজনরশ্মি দ্বারা চিকিত্সা ------ একাধিক ক্ষেত্র প্রযোজ্য, একত

খবর ও ঘটনা
ব্যক্তিগত প্রোফাইল
  বোয়াই অ্যান্টিক্যান্সার ক্লাব সদস্য সম্মেলন মডার্ণ ক্যান্সার হসপিটাল গুয়াংজৌ থেকে সফল ভাবে চিকিৎসা নিয়ে আসা রোগীদের সম্মেলন
চট্টগ্রামে মিনিম্যালি ইনভ্যাসিভ টার্গেটেড ক্যান্সার থেরাপি প্রযুক্তি সেমিনার
ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন আশা মিনিম্যালি ইনভ্যাসিভ টার্গেটেড ক্যান্সার থেরাপি প্রযুক্তি সেমিনার
চট্টগ্রামে চায়না এমডিটি বিশেষজ্ঞ দলের দ্বিতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত